মোঃশিহাবুর রহমানা সরকার,পীরগন্ঞ্জ।
রংপুরের পীরগন্ঞ্জ উপজেলা ১৫ নং কাবিলপুর ইউনিয়নের বেশ কিছু ভূমি দস্যুরা যেনো থামছেই না। চলছে সরকারি জমি দখলের প্রতিযোগীতা।
কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি,পেশী শক্তি রাজনীতি নেতাদের সহযোগিতায় চালিয়ে যাচ্ছে, তাদের এসব কাজ, কর্ম।সরেজমিনে দেখা যায়,অত্র ইউনিয়নের ছেড়াছেড়ীর বিলটি প্রায় বিলুপ্তির পথে। যাহা ইউনিয়ন পরিষদ পশ্চিম ও দক্ষিণ পাশ্বে বিলটি অবস্থিত। তপসিল অনুযায়ী জনমহলটির আয়তন ৩৩.৬১ একর যা বর্তমানে মাত্র ১০ একর জমি নাই। এ বিষয় নিয়ে এলাকায় বাসীর অভিযোগ যে, আমাদের এলাকায় বেশ কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে বিলের জমি জোর পূর্বক দখল করে, ভেকু দিয়া পুকুর খনন করে ভোগ,দখল করছে। এই উপজেলায় সরকারি জমি দখল ও শ্রেণী পরিবর্তন সহ পুকুর খননে মহা উৎসাব যেন থামছেই না। গত ১৩ই মার্চ সহকারী কমিশনার ভুমি ভ্রামমান আদালতে মাধ্যমে ঐ ইউনিয়নের গোপালপুর মৌজায় স্বগীয় জমিদার শ্যামাদাস রায় চৌধুরীর রেখে যাওয়া ৪৬ একর জমি মিথ্যা পুত্র সাজিয়ে জমি বিক্রী শ্রেণী পরির্বতন করে পুকুর খনন না করতে সর্তক প্রদান করেন।দু/এক দিন বন্ধ থাকলে ও সংঘবদ্ধ হয়ে আগের চেয়ে বেশী ভেকু মেশিন, ও ট্রাকটর নিয়োজিত করে।

গত ২৭শে মার্চ উপজেলা সহকারী কমিশনরের নির্দেশে ইউনিয়ন ভুমি সহকারী কর্মকর্তা (ভাঃ) মোঃরবিউল সিদ্দিকী উক্ত পরির্দশনের জন্য পৌছা মাত্র ঐ ভুমি দস্যু বাহিনী সংঘবদ্ধ অবস্থায় দেশীয় অস্ত্র সহ হত্যার উদ্দ্যেশে ঝাপিয়ে পরে। এবং অবোরুদ্ধ করার চেষ্টা করলে, পরে তার চিৎকারে এলাকার জন সাধারন এগিয়ে এসে স্থানীয়ও ইউ,পি,চেয়ারম্যান রবিউল ইসলামকে মুঠফোনে জানালে তিনি গ্রাম পুলিশ পাঠিয়ে তাকে উদ্ধার করে। এ ব্যাপারে অবশ্য পীরগন্ঞ্জ থানায় ১টি মামলাও হয়েছে।

এখানেই শেষ নয়, বেশ কিছু সরকারী, ও জমিদাদেরর রেখে যাওয়া জমি দখল করে, সেই জমির শ্রেণী পরিবর্তন করে ইটভাটায় মাটি বিক্রয় অভিযোগও পাওয়া যায়। এ বিষয়টি নিয়ে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা( ভাঃ) সাথে কথা বললে, তিনি ঘটনা কথা স্বীকার করেন,এবং বলেন আমিএ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি।ও এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। বিষয়টি আমার উর্ধঃতম কর্মকর্তাকে জানিয়েছি।।